শিরোনাম
লক্ষ্মীপুর৭১অনলাইন | ০১:১৮ পিএম, ২০২১-০১-০৬
মধুপুর উপজেলা প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার কুড়ালিয়া ইউনিয়নের ধলপুর গ্রামের নজর আলীর ছেলে মোহাম্মদ সুজন মিয়া (২৮)কে এলোপাতাড়িভাবে পিটিয়ে গুরুতর ভাবে আহত করে ফেলে যায়। ওই গ্রামের (১) মোঃ শামীম (২৫) পিতা মোঃ ইউসুফ আলী (২) রেজাউল করিম (২৬) পিতা মোঃ বাদশা মিয়া, (৩)জলিল (২৬) পিতা মৃত খোরশেদ আলী,গ্রাম- বোয়ালী,মধুপুর। (৪) উজ্জল(৩০) পিতা মহির উদ্দিন, (৫)মহির উদ্দিন (৪৫) পিতা কাজিম উদ্দিন, (৬) ইয়ামিন (২২) পিতা মোঃ অকুব আলী সুতার, (৭) বাদশা মিয়া (৫৫) পিতা মোঃ কাজিম উদ্দিন গং। প্রত্যক্ষদর্শী আঃ বাছেদ জানান- মৃত সুজন মিয়া মধুপুর পল্লী বিদ্যুতের সহকারি ইলেকট্রিশিয়ান হিসেবে কাজ করতেন । বাসার মিটারের জন্য জলিল মিয়া কিছু দিন আগে সুজনকে কিছু টাকা দেন। উক্ত মিটার লাগাতে বিলম্ব হওয়ায় গত পরশু (৩ জানুয়ারী রবিবার) সকালে জলিল মিয়া তার শশুর বাড়ি ধলপুরে গিয়ে তার শশুর জয়নাল সহ উক্ত ঘটনায় জড়িতদের সঙ্গে নিয়ে সুজনের বাড়িতে যান এবং মিটারের টাকা ফেরত দিতে বলেন। নিহত সুজন খরচের কিছু টাকা রেখে বাকি টাকা ফেরত দিতে চাইলে দু'পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি এবং এক পর্যায়ে ইট পাটকেল ছুড়াছুঁড়ির মতো ঘটনা ঘটলে বিবাদী মহির উদ্দিনের মাথায় ইট লেখে মাথা ফেটে যায়। পরবর্তীতে মহিরকে মধুপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে সিএনজি যোগে ১০/১২ জন বিবাদী সুজনকে মারার উদ্দেশ্য ফিল্মি স্টাইলে মাথায় লাল রঙের ফিতা ও সাদা গেঞ্জি পড়ে ধলপুর স্কুল মাঠে বসে থাকা সুজনকে লাঠিসোটা নিয়ে ধাওয়া করেন। সুজন জীবন রক্ষার্থে দৌড়ে রজব আলীর ঘরে আশ্রয় নিলে আসামিদ্বয় দরজা ভেঙে সুজনকে এলোপাতাড়ি ভাবে পিটিয়ে পা ভেঙে ফেলে এবং মারাত্মক ভাবে আহত করে। সুজনের জীবন রক্ষার্থে উক্ত বাসার বৃদ্ধা নুরজাহান এগিয়ে এলে তাকেও পিটিয়ে আহত করে আসামিগন বীরদর্পে চলে যায়। এলাকার লোকজন সুজনকে অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে মধুপুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তার উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন এবং সেখানে অবস্থার অবনতি হলে গতকাল ঢাকা মেডিকেলে নেওয়ার পর সে মারা যায়। তার মৃত্যু সংবাদে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ রাখতে কুড়ালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আহমদ আলী ও মধুপুর থানার এস আই মোঃ মামুন সহ অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তা কাজ করে যাচ্ছেন। ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে এসআই মামুন বলেন- ইতিমধ্যেই আসামি মহির উদ্দিন ও ইউসুফকে গ্রেফতার করে থানা হাজতে পাঠানো হয়েছে এবং বাকিদেরকে দ্রুত গ্রেফতারের জন্যে অভিযান অভ্যাহত রয়েছে। মধুপুর থানার বিচক্ষণ পুলিশ অফিসার এসআই মামুন অতি দ্রুত সময়ে ২ আসামিকে গ্রেফতার করে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে জনসাধারণের মনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছেন।
মোজাম্মেল হোসেন রিয়াজ : নোয়াখালীর চাটখিলে পুলিশের বিশেষ অভিযানে নূরআলম(৫৩) নামের এক মাদক ব্যবসায়কে আটক করেছে চাটখিল থানা ...বিস্তারিত
আহাম্মদ কবির (সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি) : সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে ইভটিজিংকে কেন্দ্র করে বখাটেদের দাড়াঁলো অস্ত্রের আঘাতে এক সংখ্যালঘু পরি...বিস্তারিত
মোজাম্মেল হোসেন রিয়াজ : নোয়াখালীর চাটখিলে পৃথক পৃথক স্থানে অভিযান চালিয়ে তিন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ...বিস্তারিত
মোজাম্মেল হোসেন রিয়াজ : নোয়াখালীর চাটখিলে ফল দোকানে শিশু শ্রমিককে (১৩), বলাৎকারের অভিযোগ তিন যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ...বিস্তারিত
আহাম্মদ কবির (সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি) : নারায়ণগঞ্জের হোটেল সোনার গাঁওয়ে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ন মহাসচিব মামুনুল হক কে নিয়ে সা...বিস্তারিত
আহাম্মদ কবির (সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি) : হেফাজত ইসমের কেন্দ্রীয় যুগ্ন মহাসচিব মামুনুল হককে নিয়ে,সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে এক নারীর ...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2021 lakshmipur 71 | Developed By Muktodhara Technology Limited