শিরোনাম
স্টাফ রিপোর্টার | ০৫:১৭ পিএম, ২০২০-০৬-২৮
স্টাফ রিপোর্টার:- নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার ১নং সাহাপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড মমিনপুরের দূর্ধর্ষ খুনী ইউপি মেম্বার আনিসুর রহমান ও তাহার সহযোগী সন্ত্রাসীদের অত্যাচার, নির্যাতন, অবৈধ দখল ও জুলুমের হাত থেকে বাঁচতে সংবাদ সম্মেলন ও মানব বন্ধন করেছে ভ্ক্তুভোগী পরিবারের লোকজনসহ এলাকাবাসী। রোববার সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে এ সংবাদ সম্মেলন ও মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলন ও মানব বন্ধনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন আনিস বাহিনীর নির্যাতনের শিকার মমিনপুরের বাসিন্দা ফয়েজ আহম্মদের ছেলে মো. ইয়াসিন। সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ভুক্তভোগী পরিবারের লোকজন সাংবাদিকদের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পুলিশের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনায় এই অত্যাচারী জনপ্রতিনিধি ভূমিখেকো আনিস বাহিনীর প্রধান আনিসের দ্রæত গ্রেফতার ও শাস্তির দাবি জানান। লিখিত বক্তব্যে ইয়াসিন জানায়, আমি চাটখিল সাহাপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের মমিনপুরের আলিম উদ্দিন ভূঁইয়া বাড়ির মৃত ফয়েজ আহাম্মদের ছেলে। স্থানীয় এলাকায় কৃষিকাজ করে সে জীবিকা নির্বাহ করি আমার দাদা মৃত শরবত আলী জীবদ্দশায় দুই বিয়ে করেন। প্রথম সংসারে জামাল হোসেন, ফয়েজ আহাম্মদ এবং ২য় সংসারে মোবাশে^রা বেগম, রুহুল আমিন, সুইটি বেগম, আনিসুর রহমান জন্ম গ্রহণ করে। আমি দাদার প্রথম সংসারের ফয়েজ আহাম্মদের ছেলে। আমার বাবার মৃত্যুর সময় আমরা ছোট ছিলাম। আমার দাদার ২য় সংসারের ছেলে সম্পর্কে সৎ চাচা ইউপি মেম্বার আনিসুর রহমান ও তার ভাই-বোন, বড় ভাবী, ভাতিজারা আমাদেরকে বাবার ওয়ারিশী ও খরিদকৃত সম্পত্তি জোরপূর্বক দখল করে ভোগ করছে। এর আগে, আমাদের জায়গা সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারা শান্তিপূর্ণভাবে নিজেদের দখলে ছিলাম। চলতি বছরের ১৭ জানুয়ারী দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আমরা আমাদের জায়গার মধ্যে মাটি ভরাটের কাজ করছি। এসময় আনিসুর রহমান মেম্বার ও তাহার সহযোগী অজ্ঞাতনামা ৭-৮ জন সন্ত্রাসী ঘটনাস্থলে এসে মাটি ভরাটের কাজে বাঁধা দেয় এবং আমাকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করে। একপর্যায়ে হত্যার উদ্দেশ্যে পিটিয়ে জখম করে এবং প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে চলে যায়। এ বিষয়ে আমি বাদী হয়ে চাটখিল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। এ পর্যন্ত আমরা থানা পুলিশের কোন আইনগত সহায়তা পাইনি। আনিস বাহিনী সন্ত্রাসী কায়দায় ও ঘুষ দিয়ে থানা পুলিশকে নিজের পক্ষে রেখে কাগজপত্র নিয়ে বসবে বলে কালক্ষেপন করে আমাদের জায়গা দখলের বিষয়টি ঝুলিয়ে রাখে। এতে চাষাবাদ না করতে পারায় আমার অনেক টাকার ক্ষতি সাধন হয়। অপরদিকে, আমার সৎ চাচা আনিসুর রহমান (৪০), রুহুল আমিন (৫০) উভয়ের পিতা মৃত শরবত আলী, সৎ চাচাতো ভাই নুরুল আমিন (২৮), নুরুল ইসলাম কালু (২৫), উভয় পিতা রুহুল আমিন, রুহুল আমিনের স্ত্রী পেয়ারা বেগম (৪৫) সহ জায়গা সম্পত্তি জোরপূর্বক দখলের জন্য বিভিন্ন জাল দলিল সৃজন করে। আনিস মেম্বার মূলত একজন সন্ত্রাস, মাস্তান, খুনী, চাঁদাবাজ, ভূমিগ্রাসী, টাকা-পয়সা আত্মসাৎকারী প্রকৃতির লোক হয়। সে ও তার বাহিনীর সদস্যদের নেশা ও পেশা হলো সন্ত্রাসী করা। আনিস মেম্বার সাহাপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের (মমিনপুর ও পুরুষোত্তমপুর) ইউপি সদস্য হয়। অন্যরা আনিস মেম্বারের আপন ভাই, ভাবী ও ভাতিজা হয়। আনিস মেম্বার ও তার ভাই রুহুল আমিন দীর্ঘদিন যাবৎ এলাকায় সন্ত্রাসী, মাস্তানী, খুন-খারাপী, চাঁদাবাজী, ভূমিগ্রাস, টাকা-পয়সা আত্মসাৎ, অন্যের সম্পত্তি লুটপাট করে মমিনপুর এলাকার নিরীহ লোকজনকে নির্যাতন ও সর্বশান্ত করে আসছে। আনিস মেম্বার নির্বাচিত হওয়ার পূর্ব থেকেই একজন খুনী। ১৯৯৬ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর আনিস মেম্বার, তার ভাই জামাল হোসেন চৌকিদারসহ সহযোগী আরো ৮জন মিলে সম্পত্তি জোরপূর্বক দখল করিতে গেলে মমিনপুর একই বাড়ির জবায়েদ উল্যা ভূঁইয়া (৬০) প্রতিবাদ করে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে জবায়েদকে পিটিয়ে হত্যা করে ও তার পরিবারের ৫-৬ জনকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে। এ বিষয়ে ঘটনার দিন ছরওয়ার আলম আজাদ বাদী হয়ে চাটখিল থানায় মামলা (নং-০৬, ১৪৩,১৪৯,৪৪৭,৩০২,৩২৩, ১১৪ ধারা, জি.আর নং-৬৪৮/১৯৯৬ইং) দায়ের করে। এ মামলায় আনিস মেম্বার গ্রেফতার হয়ে দীর্ঘদিন জেল হাজতে ছিলো। ভুক্তভোগী ইয়াসিন আরো জানায়, এসব ঘটনায় আনিস মেম্বারের সাথে আমাদের জায়গা সম্পত্তির বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে করি। চেয়ারম্যান উভয়পক্ষের কাগজপত্র জমা নিয়ে নোয়াখালীকে জজ কোর্টের নিরপেক্ষ এডভোকেট সুধীর চন্দ্র সাহার আইনগত মতামত নিয়ে উভয়পক্ষের বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য বৈঠক ডাকেন। ২০০৯ সালের ১ জুলাই উকিলের দেওয়া জায়গা সম্পত্তির “আইন বিষয়ক মতামত” উভয়পক্ষকে পড়ে শোনার পর আনিস মেম্বার ও তার লোকজন উক্ত মতামতের ভিত্তিতে তাদের দখলে থাকা জায়গা সম্পত্তির দখল ছাড়ার উপক্রম হলে উকিলের মতামত প্রত্যাখান করে ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় হইতে চলিয়া যায়। পরবর্তীতে আনিস মেম্বারদের সাথে আমাদের জায়গা সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ হলে ২০০৯ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর আমি বাদী হইয়া আনিস মেম্বারসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে চাটখিল থানায় মামলা (নং-৪, ১৪৩, ৩২৩, ৩০৭, ৩২৪, ৩৭৯, ৫০৬ ধারা) করি। ওই মামলায় আনিস মেম্বারের ভাতিজা নুরুল আমিনের ৩২৪ ধারায় এক বছরের সশ্রম কারাদন্ড হয়। নিরপেক্ষ উকিল এডভোকেট সুধীর সাহার আইনগত মতামত ছিলো, “লতিফা বানুর বরাবরে শরাফত আলীর সম্পাদিত ৪ মে ১৯৪২ইং তারিখে ২৫৪০নং কবুলিয়ত পর্যালোচনা করিলাম। কবুলিয়ত পাঠে দেখা যায় যে, উক্ত কবুলিয়তের কোন পাট্টা নাই, সেলামী নাই ও ভলিয়মে নাই। কবুলিয়তে উল্লেখিত ভূমি শরাফত আলী লতিফা বানু হইতে ১৩৩৩ বাংলা সনের বৈশাখ মাসে ৩টাকা জমায় বন্দোবস্ত নিয়াছিল। পরবর্তীকালে জমা বৃদ্ধির কারণে ৪ মে ১৯৪২ইং সনে একই ভূমির জন্য ৪ টাকা জমা ধার্যে পুনরায় কবুলিয়ত দিয়াছে। ১৩৩৩ বাংলা সনের কবুলিয়ত দলিল করা হয় নাই। বন্দোবস্তের ভিত্তিতে শরাফত আলীর নামে ৬৯নং খতিয়ান প্রস্তুত হইয়াছে। বন্দোবস্ত গ্রহীতা পক্ষ দাবী করে বন্দোবস্ত গ্রহীতা পক্ষ ৬৯নং খতিয়ান দাখিল করিয়াছে। ৬৯নং খতিয়ান কোন সময়ের রেকর্ডের খতিয়ান তাহা নির্ধারণ করা যায় না। কারণ ১৯৪২ ইং সনের পর ১৯৬০ইং সনের এম.আর.আর খতিয়ান প্রস্তুত হইয়াছে। এম.আর.আর. খতিয়ানে জিলা জরিপী খতিয়ান উল্লেখ থাকে। দাখিলী ৬৯নং খতিয়ানে ঐ রুপ লিপি দৃষ্ট হয় না। সুতরাং ৬৯নং খতিয়ানের দ্বারা শরাফত আলীর বন্দোবস্ত কার্যে পরিনত হইয়াছে বিবেচনা করা যায় না। উহা ছাড়াও ৬৮নং খতিয়ানে লতিফা বানু .৬৪ শতক ভূমি বন্দোবস্ত দেওয়ার মত স্বত্ত¡ ছিল না। এই অবস্থায় শরাফত আলীর লতিফা বানু বরাবরীয় কবুলিয়ত কার্য পরিনত হয় নাই।” এই মতামত দেখে আনিস মেম্বার ও তার সহয়োগীরা আমাদের সাথে বিরোধ বাড়াতে থাকে। পরবর্তীতে আবারো বিরোধ দেখা দিলে আমরা স্থানীয় সাহাপুর ইউপি কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ দিই। ইউপি চেয়ারম্যান মো. মনির হোসেন স্থানীয় কয়েক জন মেম্বার, সার্ভেয়ার, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে সাথে নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তির লক্ষ্যে উভয়পক্ষের বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য জায়গা সম্পত্তি পরিমাপ করে, চিটা, নকশা করে এবং ২০১০ সালের ১১ আগষ্ট উভয়পক্ষকে জায়গা সম্পত্তি দখলসহ বুঝিয়ে দেয়। এতে আমি ও আমার পরিবারের লোকজন গত ১০ বছর ধরে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করে আসছি। কিন্তু চলতি মাসের ২১ জুন সকাল ১০টায় আমি আমার নিজের জায়গার পাশে রাস্তা দিয়ে দোকানে যাওয়ার পথে সৎ চাচা আনিস মেম্বারকে দেখে বলি, “আমার ভাই বিদেশ থেকে ফোন করেছে, আমাদের জায়গার মধ্যে মাটি ভরাটের কাজ করবো, আপনার পরামর্শ প্রয়োজন।” উত্তরে আনিস মেম্বার আমাকে হুমকি দিয়ে বলে, জায়গার মধ্যে পা রাখিলে প্রাণে হত্যা করে লাশ গুম করবে এবং তার বড় ভাবী পেয়ারা বেগমকে দিয়ে নারী নির্যাতন মামলা দিয়ে জেল হাজতে ঢুকিয়ে দিবে। বিষয়টি এলাকার স্থানীয় লোকজনকে জানিয়ে এর বিচার চাইলে তারা আমাকে আইনের আশ্রয় নিতে পরামর্শ দেয়। পরবর্তীতে আমি বাদী হয়ে নোয়াখালী পুলিশ সুপার ২৩ জুন একটি অভিযোগ দায়ের করি। ইয়াসিন ক্ষোভ প্রকাশ করে আরো জানায়, আনিস মেম্বার কথায় কথায় থানা পুলিশের ধমক দিয়ে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করে জনমনে আতঙ্ক ও মানুষজনকে হয়রানী করে আসছে। এ ছাড়াও আনিস মেম্বার প্রকৃতপক্ষে সাধারণ জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়নি। সে কালো টাকার মাধ্যমে ভোটারদেরকে তাহার আয়ত্বে নিয়ে নির্বাচনে উত্তীর্ণ হয়। আনিস মেম্বারের অত্যাচারে এলাকার নিরীহ নারী-পুরুষ অতিষ্ঠ হয়ে আছে। আনিস মেম্বার মানুষকে বিদ্যুতের লাইন ও মিটার দিবে বলে অনেক টাকা আত্মসাৎ করে। এলাকার বিধবা ভাতা, বয়ষ্ক ভাতা কার্ডে ঘুষ নিয়ে প্রচুর টাকার মালিক হয় এবং কারো কারো বিধবা ভাতা ও বয়ষ্ক ভাতা করে দিয়ে টাকা উত্তোলনের পর পুরো টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। চলতি বছরের ২৩ মার্চ সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে আনিস মেম্বার তার সহযোগী অজ্ঞাতনামা ৩-৪ জন সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ নিয়ে পাশর্^বর্তী পুরুষোত্তমপুর গ্রামের ছোট কর্মকার বাড়ির মৃত জগদীশ কর্মকারের ছেলে শ্রীধাম কর্মকারের (৫৫) কাছে চাঁদা দাবী করে নগদ ২০ হাজার টাকা নিয়ে জোরপূর্বক ৫০ টাকার ৩টি নন-জুডিসিয়াল ষ্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেয়। এ বিষয়ে শ্রীধাম কর্মকার চাটখিল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। যা থানায় এ.এস.আই জানে আলমের তদন্তে আছে।এ ছাড়াও আনিস মেম্বার মমিনপুর মসজিদ বাড়ির শাহ আলমের ছেলে ফারুকের কাছ থেকে ৮ বছর আগে সম্পত্তি বিক্রি করে দখল বুঝিয়ে দিলেও রেজিষ্ট্রি দেয়নি। ফারুক রেজিষ্ট্রি চাইলে আরো টাকা দাবী করে তাহাদেরকে হয়রানী করছে। এ ভাবে মমিনপুর ও পুরুষোত্তমপুর এলাকার নিরীহ লোকজনের টাকা আত্মসাৎ, হয়রানী করছে আনিস মেম্বার। যার শত শত নজির আছে। বর্তমানে আমি ও আমার পরিবারের লোকজন আনিস মেম্বার ও তার বাহিনীর ভয়ে স্বাধীনভাবে বাড়িতে বসবাসসহ পথে-ঘাটে চলাচল করতে পারছিনা। নিরাপত্তহীনভাবে দিনযাপন করছি। আমরা এর আইনগত প্রতিকার চাই।
লোকমান হোসাইন( রামগঞ্জ উপজেলা) : ...বিস্তারিত
লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধি ব্যুরো(রবিন হোসেন তাসকিন) : লক্ষ্মীপুর কথিত যুবলীগ নেতা মামুন মিয়া কর্তৃক পরিত্যাক্তা স্ত্রী রোজিনা বেগম ও শ্বাশুড়ী মনি বেগম...বিস্তারিত
লক্ষ্মীপুর৭১অনলাইন : ঢাকা রোববার ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২১: নোয়াখালীর কোম্পানিগঞ্জে গুলিবিদ্ধ তরুন সাংবাদিক বুরহান উদ্দ...বিস্তারিত
স্টাফ রিপোর্টার : লক্ষ্মীপুরের রামগতি পৌরসভায় নৌকায় ভোট দেওয়া বাধ্যতামূলক, এজেন্টদের মারধর ও কেন্দ্রে ঢুকতে না দেয়...বিস্তারিত
স্টাফ রিপোর্টার : এক সময়ের নোয়াখালীর বনদস্যু দলের সহযোগী বর্তমানে অবৈধ ইটভাটা ও ভূমি দালাল সুবর্ণচরের নুর মাওল...বিস্তারিত
এনায়েত হোসাইন ভূঁইয়া মামুন(রায়পুর প্রতিনিধি) : ...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2021 lakshmipur 71 | Developed By Muktodhara Technology Limited