শিরোনাম
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১২:৩৯ এএম, ২০২০-০৬-২৯
রোহিংগা কাম্প বাস্তুচ্যুত ছিন্নমূল শিশুদের সাথে।তাঁরা বাড়িতে খাবার পায় না, ঘরে ঘুমানোর তেমন জায়গা নেই, স্কুলে যাওয়ার সামর্থ্য নেই।সারাদিন কাম্পে কাম্পে ঘোরে।খাদ্য বিতরন কেন্দ্রে ঘোরাফেরা করে । মাথা পিছু রিলিফে যা দেয় তাই দিয়ে তাদের আহারে চলে।তাদের জিজ্ঞাসা করলে বার বার বলে আমরা এখানে খেতে আসিনি, ভিক্ষা করতে আসিনি ,আমাদের বাবা মা দাদা অভিভাবক সহ মায়ানমার থেকে জোর করে তাড়িয়ে দিয়েছে।
UNHCR, UN CHILDREN ,শিশু কেয়ার সহ অনেক NGO ছিন্নমূল অসহায়, দুস্থ ,আর্থ পিরিত ,অসমর্থিত যাদের বাড়ি ঘর ,নেই তাদের যত্ন নেয়।যাদের বাবা মা থেকে ই নেই। মানে যাদের বাবা ই আশ্রয় হারিয়ে ,সম্পদ হারিয়ে অসহায় ।যাদের বাবা মার ই আশ্রয় লাগে তাদের আবার দেখা শোনা কে করবে ।তার উপর একেক জনের একাধিক স্ত্রী আবার অনেক সৎ মা।কি যে সমাজ ব্যবস্থা
সকালে উঠে মক্তবে বা স্কুলের চিন্তা নেই। চলে যায় অন্যের বাড়ি।ঘরে ঘরে রাস্তায় রাস্তায় খেলে বেড়ায়।। যে যার মত খাওয়ার জন্য জীবনের জন্য যুদ্ধ করে। ভবিষ্যৎ অন্ধকার,এক বিশ্ব বোঝা, কান্ডারীবিহীন ভবিষ্যৎ যেন রিফুজি তাদের আজন্ম উপহার ।
রিফুজি শিশুরা শিক্ষা, খাদ্য,আহার, বাসস্থান বঞ্চিত ।এদের এভাবেই দিন কাটে। তাদের সাথে মিশে তাদের মনের কথা শুনে হতভম্ব। তারা বার বার বলেছে আমারা মায়ানমার যেতে চাই।আমার বাবার ভূমি দেখতে চাই।দাদার ঠিকানা য় ফিরে যেতে চাই। আমরা মায়ানমার যাব সুযোগ করে লেখাপড়া শিখে বিশ্বের দরবারে রোহিংগা র কথা বলব।। অবহেলিত দুস্থ’ আর্তপীড়িত ,বাসস্থান বঞ্চিত ,পারিবারিক বন্ধন বঞ্চিত, পরিবার বঞ্চিত, সমাজ বঞ্চিত, কাংগাল দের প্রার্থনা মন্জুর হোক ।তারা সুন্দর ভাবে থাকার স্বপ্ন ,দেশে ফিরে রোহিংগা জাতির স্বীকৃতির স্বপ্নে নিস্পাপ চাহনি।
বিশ্ব নেতাদের কারো না কারো এগিয়ে আসা উচিত তাদের মাতৃভূমি ফিরে যাওয়ার যাত্রার জন্য। দেখা গেছে তাদের বাবার,দাদার নাম ধাম জমি জমা বাবুয়ানা সবই ছিল মায়ানমার মারে ।
এখন তাদের কোন ঠিকানা নেই।তারা শুধু মিয়ানমার দেশে যেতে চায়। মায়ানমার ভাষায় কথা বলে।। পৃথিবীর বড় বড় দেশ যদি বিশ্বকে নতুন কিছু উপহার দিতে চায় তাহলে রোহিংগা দের প্রত্যাবাসনে ভূমিকা রেখে ঠিকানা বিহীন মায়ানমার শিশু দের কে ভবিষ্যত তৈরি করতে পারে। এদের জন্য এদের পুনর্বাসনের জন্য প্রত্যাবাসনে যদি পৃথিবীর বিত্তবান, সামর্থ্যবান দেশ এগিয়ে আসে একেক টি দেশ যদি একটি করে মায়ানমার শিশুকে মায়ানমার ফেরত পাঠায় বা একটি করে দেশ একটি করে শিশুকে ভাগ করে নিয়ে তাদের জীবন উত্থানে,রাষ্ট্র সত্তা ও দেশ ফিরিয়ে দিতে অন্তত কিছুটা ভূমিকা রাখে তাহলে তারা ভবিষ্যতে জ্বলজ্বল করে উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে দাঁড়াবে বাপ দাদার ভিটে মাটি তে।তারা বলে বাপ দাদার ভূমিতে ফিরে শেষ ঘুম ঘুমাতে ও রাজী।
কিন্তু কে ধরিবে হাল কে তুলবে? বিশ্ব নেতারা, বিশ্ব হর্তাকর্তা গন ই একমাত্র পারে একটি করে শিশু কে তাদের রাষ্ট্রের ঠিকানা দিতে।
দেখা যাক তাদের ভাগ্যে কি ঘটে।
লক্ষ্মীপুর৭১অনলাইন : আমরা সকলে এই পৃথিবীতে দৌড়াচ্ছি, সেটা দ্বীনের জন্য হোক অথবা শুধু দুনিয়ার জন্য। আপনি যে পথেই দৌঁড়ান ...বিস্তারিত
স্টাফ রিপোর্টার : আমি তাকেই চেয়েছিলাম, যার হৃদয়ের স্পন্দনে, প্রতিটি ধ্বনিতে শুধু আমি থাকবো। আমি তাকেই চে...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : মুজিব মানে বাংলা রবিন হোসেন তাসকিন চোখের কালিতে মনের খাতায় লিখে দিলাম একটি নাম, জাতির পি...বিস্তারিত
ইসমাইল খাঁন সুজন (লক্ষ্মীপুর ) : সেই তুমিঃ কলমে ✑ মমো হে প্রিয়..... বুঝনি তুমি আমারি মন। তা সবে, অবোধ তুমি অবহেলা করিলা। অ...বিস্তারিত
লক্ষ্মীপুর৭১অনলাইন : ফরিয়াদ মোঃ আরিফুল ইসলাম ও আমার প্রভু,একটি মাত্র ফরিয়াদ তোমার শাহি দরবারে। আমাদের প্রিয় আলেম সারও...বিস্তারিত
সুবীর সিকদার (পিরোজপুর) : কবি সুবীর সিকদারের দ্বিতীয় যৌথ কাব্যগ্রন্থ "পাখিদের গান"। আজ ১৮-ই নভেম্বর ২০২০ হাতে পেলাম ...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2021 lakshmipur 71 | Developed By Muktodhara Technology Limited