শিরোনাম
নাহিদুল ইসলাম(রামগতি উপজেলা) | ০৭:০৩ পিএম, ২০২০-০৭-০১
লক্ষীপুর জেলার রামগতি উপজেলার ৪ নং চর আলেকজান্ডার ইউনিয়ন।যা ছিলো রামগতি উপজেলার ভিতরে সবচেয়ে আলোচিত ইউনিয়ন, কিন্তু বর্তমানে নদীর গর্ভে চলে যাচ্ছে আলেকজান্ডার ইউনিয়ন।
ইতিপূর্বে আলেকজান্ডার ইউনিয়ন থেকে চলে গেলো বাংলা বাজার ও বাংলা বাজারের প্রাচীন তম মসজিদ খানা এবং সাবেক আলেকজান্ডার ইউনিয়নের চেয়্যারম্যান জনাব আহমদ উল্লাহ মজনু মাষ্টার এর বাড়ী এবং নতুন বাজার (মক্কল্লা) এবং কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেমন, চর গেছপার প্রাইমারী স্কুল, চর বালুয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ও বানাত মাদ্রাসা,
বর্তমানে নদীর মুখোমুখি আছে অনেক প্রতিষ্ঠান। হয়তো আর কিছু দিনের জন্য আছে, যা প্রায় জুলাই মাসের ভিতরে নদীর গর্ভে চলে যাবে কিছু শিক্ষা প্রতিিষ্ঠান ও প্রাচীনতম বাজার,
যেমন বালুর চর সিনিয়র মাদ্রাসা, উত্তর পূর্ব বালুর চর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, পশ্চিম বালুর চর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, চর ডাক্তার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ৪ নং চর আলেকজান্ডার ইউনিয়নের বালুর চর বাসীর সবার প্রানের প্রতিষ্ঠান বালুর চর উচ্চ বিদ্যালয়, যা ১৯৮৪ সালে স্থাপিত হয়, সে সময় ছিলো স্কুল টি জুনিয়র স্কুল, সে স্কুল থেকে শিক্ষা নিয়ে অনেকে জ্ঞানের পাহাড় তৈরি করেছিলো, স্কুল টি ১৯৯৩ সালে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে রূপান্তর হয়, বালুর চর বাসীর একটাই মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্টান বালুর চর উচ্চ বিদ্যালয়। যা কিনা কিছু দিন পরেই নদীর গর্ভে চলে যাবে, বালুর চরের প্রাচীন তম বাজার গুলো ও নদীর গর্ভে চলে যাবে, জনতা বাজার, মুনসির হাট সহ অনেক বাজার,এবং জনতা বাজারের মসজিদ টিও, ৪নং চর আলেকজান্ডার ইউনিয়নের ১ ৩ ৪ ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ড নদীর গর্ভে চলে যাওয়ার শেষ পর্যায়। ১ নং ওয়ার্ডের সরকারি কলোনী নদীর গর্ভে এখন,যাদের কে সে সময় দেওয়া হয়েছিল থাকার জন্য কিন্তু তাদের বর্তমানে থাকার ব্যবস্থা নাই। তারা এখন প্রায়ই অসহায়। বর্তমান বালুর চর বাসী খুবই অসহায় অবস্থায় আছে, তারা তাদের বাপ দাদার ভিটে মাটি রক্ষা করতে চায়। যাদের টাকা আছে তারা অন্য জায়গায় জমি কিনে স্থানান্তর হতে পারে। কিন্তু যাদের টাকা পয়সা নেই, গরীব অসহায় দিন এনে দিন খায় তারা কিনতে পারে না জমি জমা। তারা খুব অসহয়ের ভিতরে জীবন অতিবাহিত করে। গত বুধবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় যে, বর্তমান সময়ে অতি মাত্রায় নদী ভাঙ্গতে আছে
নদীর পাড়ে অনেক লোক দেখা গেলো যে তাদের জাল মেরামত করে, তাদের মধ্যে একজন হারুন মাঝি বলেন যে, বর্তমান সময়ে অতি মাত্রায় নদী ভাঙ্গে।বর্ষার শুরুতেই ভাঙ্গতে আছে।নদীর পাশে এক অসহায় মানুষ বলে উঠলো যে, দরকার হলে তারা অনশন করবে তার পরেও নদী ভাঙ্গা রোধ চায়। রামগতি কমলনগর ৪নং আসনের এমপি মেজর অবঃ আবদুল মন্নান। ভোটের সময় আশ্বাস দিয়েছিলেন যে, তিনি হলে নদীর কাজ করবেন, কিন্তু বর্তমান সময়ে তাকে এলাকার মানুষ খোজ করে পাচ্ছে না বলে জানা গেছে।
বালুর চর বাসীর একটাই শ্লোগান,,,,
ঢাকা হবে সিঙ্গাপুর,
নদী ভাঙ্গে লক্ষীপুর,
কে বলেছে কক্সবাজার,
এটা আমাদের জনতা বাজার,
ঘরের সামনে জোয়ারের পানি,
ভয় নেই আমরা সাতার জানি।
অন্ধেরও চোঁখ আছে,এই থাকা,থাকা নয়।
আমরাও বেঁচে আছি এই বাঁচা,বাঁচা নয়।
সূর্যের আলো চোঁখ লুকিয়েছি চশমায়।
সূর্যটা ডুবে গেলে আমাদেরও ঘুম পাই।
মানচিত্র্য থেকে হারিয়ে যাচ্ছে।
লক্ষীপুরের রামগতি কমলনগর
মোহাম্মদ ফজলে রাব্বী(রামগতি) : প্রতি বছরের মতো এবার ও ঘটা করে পালিত হচ্ছে বাঙ্গালীদের প্রাণের মেলা একুশে বই মেলা। এই বই মেলায় ল...বিস্তারিত
লক্ষ্মীপুর৭১অনলাইন : লক্ষ্মীপুরের রায়পুর পৌরসভার নির্বাচনে পৌর ৩নং ওয়ার্ডে ৯ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর মধ্যে থে...বিস্তারিত
ইসমাইল খাঁন সুজন (লক্ষ্মীপুর ) : লক্ষ্মীপুর জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজিত ক্রীড়া পরিদপ্তরের বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচির আওতায় লক্ষ্...বিস্তারিত
এনায়েত হোসাইন ভূঁইয়া মামুন(রায়পুর প্রতিনিধি) : রায়পুর পৌরসভার আসন্ন নির্বাচনে ৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে (উটপাখি) প্রতীক নিয়ে তরুণ সমাজ সেবক মোঃ ইক...বিস্তারিত
আলী আজগর রবিন(রায়পুর) : লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলায় মুজিবশতবর্ষ উপলক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার গৃহহীন ও ভূম...বিস্তারিত
রামগতি উপজেলা প্রতিনিধি : খলিল মোল্লা(আলেকজান্ডার) ১২ নং চর গাজী ইউনিয়নের এক গরীব অসহায় ব্যক্তির ঘর না থাকায় মানবেতর জ...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2021 lakshmipur 71 | Developed By Muktodhara Technology Limited